Study LightsStudy Lights

Blog Details

  • Home
  • Blog
  • Blog
  • ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ঠিক কী কী করতে হবে?

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ঠিক কী কী করতে হবে?

কয়েকটি ছোট খাট প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আমাদের আজকের এই পোস্ট; যে কয়েকটি প্রশ্ন ফ্রীল্যান্সিং শুরুর আগে যে কারো মনে উদয় হয়; যে বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করবো তা হলোঃ-

 

ফ্রিল্যান্সিং কেন করব?

ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করা যায়?

আমি কোন কাজ পারি না, আমি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং করব?

ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আমার কোন আইডিয়া নেই। আমি কি করব?

আমার কি কি শিখা উচিত?

আমি কোন সাইটে কাজ করা শুরু করব?

আ মি মোটামুটি কাজ পারি, কিন্তু কি করব বুঝতে পারছি না?

কাজ পারি, বিড করে যাচ্ছি কিন্তু কাজ পাচ্ছি না?

কভার লেটার লেখার নিয়ম

টাকা কিভাবে পাবো?

ফ্রিল্যান্সিং কেন করব?

গ্র্যজুয়েশন শেষ করার পর আমাদের প্রথম পদক্ষেপ হয় একটি চাকরি খোজা; অনেকেই আবার গ্র্যাজুয়েশনের আগেই চাকরি খোজা শুরু করে; প্রয়োজনের তাগিদে তখন পড়া লেখা শেষ করার আগেই চাকরিতে প্রবেশ করে; এবং নাম মাত্র মূল্যে নিজের জীবনের অমূল্য সময় গুলো বিক্রি করতে থাকে; পরিচিত অপরিচিত সবার কাছ থেকেই একটা প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়; কি কর তুমি? যদি কোন ইনিস্টিটিউটে ভর্তি থাকি, বলা যায়, পড়ালেখা করি; যদিও পড়া লেখা করতে ইন্সটিটিউট এর প্রয়োজন হয় না;যদি কোথাও না পড়ি, তখন যদি বলি কিছু করি না;

তখন প্রশ্ন কর্তার অভিব্যাক্তি অবশ্যই ভালো দেখায় না; আর উত্তর যদি হয় জব করি, ঐ কম্পানিতে, তখন অবশ্যই অভিব্যাক্তি দারুণ দেখায়; কিন্তু চাকরি করা থেকে অনেক ভালো কিছু রয়েছে করার মত; চাকরি বলতে যদি বুঝায় টাকা উপার্যন করা;তবে সৎ ভাবে টাকা উপার্জন করার অনেক গুলো সুন্দর পথ রয়েছে; চাকরি বলতে যতক্ষন কাজ করা, ততক্ষনই টাকা; কাজ বন্ধ তো টাকা ও বন্ধ; আর মাসের শেষে একটা এমাউন্ট; যা প্রথম সপ্তাহেই শেষ হয়ে যায়; মাসের বাকি দিন গুলো আবার এদিক ঐদিক করে চলতে হয়;

কেমন হয় যদি সারাক্ষনই টাকা উপার্জন হতে থাকে? কাজ করলেও, কাজ না করলেও? সারাক্ষন উপার্জন করা কি অসম্ভব কিছু? অবশ্যই না; অনেক গুলো সুন্দর পথ রয়েছে; ব্যবসা করা, ইনভেস্ট করা, ক্রিয়েটিভ কাজ করা যেমন ডিজাইনিং, ডেভেলপিং, লেখালেখি/ব্লগিং, ফটোগ্রাফি, সহ আরো অনেক; এগুলো থেকে রয়ালিটি ইনকাম আসতে থাকে; প্রথম প্রথম সময় দিতে হয়; এর পর আর তেমন সময় না দিলেও হয়। প্রথম প্রথম যে সময় দিতে হয়, তা একটি চাকরি খোজার সময় থেকেও কম; অনেক কম কষ্টের। চাকরি করলে নিজের বেতন বাড়বে না; বছরে দুই এক বার সামান্য কিছু বাড়ানো হয়;

কিন্তু নিজের কাজ নিজে করলে ইচ্ছে করলেই বেতন বাড়িয়ে নেওয়া যায়;

শুধু মাত্র পরিশ্রম একটু বাড়িয়ে দিলেই হয়; চাকরি খোজার জন্য অনেকেই অনেক ট্রেনিং নেয়, বা অনেক গুলো বই পড়ে; অথচ ঐ বই বা ট্রেনিং চাকরি করার জন্য না নিয়ে নিজের স্কিল বাড়ানোর জন্য নিলে দারুণ কিছু শেখা যেতো; যে গুলো কাজে লাগিয়ে আরো ভালো কিছু করা যায়; চাকরি করলে মানুষের অভিজ্ঞতা একটা বিষয়ের উপর থাকে; সব্ কিছুই দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে; এক সময় নতুন বিষয় নিয়ে কাজ করতে হলে তখন নিজেকে আর মানিয়ে নিতে পারে না; এতে অনেকেরই হয়তো চাকরি ছেড়ে দিতে হয়;সব সময়ই মনের মধ্যে একটা ভাব থাকে, সব কিছু ঠিক মত হচ্ছে তো? চাকরি চলে যাবে না তো; বস রাগ করবে না তো ইত্যাদি; অথচ নিজের কোন কাজ হলে এসব চিন্তা করার কোন মানে হয় না;

আচ্ছা, চাকরি কি মানুষকে ভিতু বানাতে সাহায্য করে না? মাস শেষে অল্প কিছু টাকা হাতে পায়; অনেকের হয়তো ঐ অল্প টাকাতেই হয়ে যায়। আবার কারো কারো অনেকের দ্বায়িত্ব নেওয়ার কারণে ঐ অল্পতে হয় না। যারা সৎ থাকতে পারে, তারা হয় বাড়তি কাজ করার চেষ্টা করে। আর না হয় অনেকেই নিজের সততাকে বিকিয়ে দেয়। নষ্ট করে মানুষের স্বাধীনতা। সবচেয়ে অমুল্য জিনিশ; এছাড়া চাকরি করলে নিজের ইচ্ছে মত কখনোই ছুটি কাটানো যায় না; অনেক সময় দরকারের সময়ও ছুটি পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সাররা ভালো একটা সুবিধে করতে পারে। যখন দরকার তখন ছুটি কাটানো যায়। কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের ও সারাক্ষন কাজ করতে হয়;

এক সপ্তাহ কাজ না করলে পরের সপ্তাহ খরচ করার মত টাকা থাকে না, যদি না সে আগে সেভ করে রাখে;

আর সব থেকে ভালো পন্থা হচ্ছে একটা প্যাসিভ ইনকামের পথ তৈরি করা; যেখানে কাজ না করলেও একটা ইনকাম আসবে; তবে তার জন্য অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে; চাকরি করার প্রতি অবহেলা নয়। কিন্তু অনেকেই চাকরি পাওয়ার জন্য অনেক কিছু করে; চাকরি না পেয়ে হতাশ হয়ে যায়। এক অফিশ থেকে আরেক অফিশে সিভি জমা দিতে দিতে নিজের অমূল্য সময় নষ্ট করে;

এমনকি অসৎ পন্থাও অবল্বন করে; কিন্তু চাকরি করা থেকেও যে ভালো কিছু করা যায়, তা জানানোর জন্যই এ লেখা; অনেক গুলো পন্থার কথা লিখছি, চাকরি করা ছাড়াও করা যায়, সেগুলো নিয়ে লেখা যাক; প্রথমেই লিখছিলাম ব্যবসা করার কথা; ব্যবসা করার অভিজ্ঞতা আমার নেই; ব্যবসা অবশ্যই চাকরি করা থেকে ভালো; নিজের ব্যবসা করার মত অভিজ্ঞতা না থাকলে যাদের পর্যাপ্ত জ্ঞান আছে, তাদের সাথে পার্টনার হয়ে ইনভেষ্ট করা যেতে পারে; যদি ইনভেস্ট করার মত টাকা না থাকে? আরো অনেক গুলো পথ রয়েছে; অফলাইনে করার মত হয়তো অনেক গুলো পথ থাকতে পারে। আমার জানা না থাকার কারণে লিখছি না; অনলাইনে যে সব কাজ করা যেতে পারে, সেগুলো নিয়ে লিখছি। তার মধ্যে ডিজাইনিং অন্যতম;

ফ্রীল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করা যায় ?

একদম সহজ থেকে শুরু করি, আপনি যা জানেন তা দিয়েই কাজ শুরু করতে পারবেন; লেখা লেখি, ডেটা এন্ট্রি, প্রোগ্রামিং, মার্কেটিং, টাইপিং, ডিজাইনিং, ইমেজ এডিটিং, প্রেজেন্টেশন তৈরি, ডেভেলপমেন্ট, ভার্চুলাল এসিস্ট্যান্ট সহ অনেক কিছু। নিচে আপওয়ার্কে কি কি জব পাওয়া যায় তার একটা স্কিনসর্ট;ছবির উপর ক্লিক করলে বড় করে দেখা যাবে;

এগুলো দেখে একটা ধারনা নেওয়া যাবে অনলাইনে কি কি কাজ পাওয়া যায়, কি ধরনের কাজ পাওয়া যায়; আপনি যদি উপরের যে কোন একটি কাজও পারেন, তাহলে আপনি অনলাইনে কাজ করতে পারবেন; যদিও এ গুলো ছাড়াও আরো অনেক ধরনের কাজ অনলাইনে রয়েছে; আপনাকে তা খুজে নিতে হবে; আপনি যদি এ কাজ গুলোর একটিও ভালো মত না পারেন, তাহলে আপনার কাছে যে বিষয়টা ভালো লাগে এমন একটা কাজ শিখে নিতে পারেন; তারপর আপনি কাজ শুরু করতে পারেন; কাজ শিখে নিতে বেশি সময় লাগবে না; ভয় পেলে বা শুরু না করলে কিভাবে শিখবেন? আজকের দিনটি আপনার প্রিয় বিষয়টি শেখা শুরু করার জন্য কি একটি ভালো দিন নয়?

আ মি কোন কাজ পারি না, আমি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং করব?

কোন কাজ না জানলে শিখে নিন। যে কোন কিছুই শিখতে পারেন; বা উপরের স্কিনশর্ট থেকে দেখে যে সব বিষয় ভালো লাগে, সে গুলো নিয়ে পড়ালেখা করতে পারেন;ইন্টারনেট ব্যবহার করে সহজেই নিজের পছন্দের বিষয় গুলো শিখে নিবেন যেভাবে;
একটা কথা কি, মানুষ যা নিয়ে ঘটাঘাটি করে সে দিকেই এক্সপার্ট হয়; কেউ প্রথম দিন ই সফল হয় না; আপনি যদি আজ থেকেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন তাহলে আজই না হোক কাল বা এক মাস পর অথবা এক বছর পর এক জন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন; আর আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে ধোঁকা খান তাহলে আগামি কাল আপনি ঐসব দিক এড়িয়ে ভালো দিকে যেতে পারবেন;

ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আমার কোন আইডিয়া নেই, আমি কি করব?

আপনি যদি প্রথাগত চাকরি করতে না চান, তাহলে আজ থেকেই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানা শুরু করুন; এখানে কাজের অভাব নেই; বিষয়ের ও অভাব নেই; আপনি সহযেই আপনার পছন্দের বিষয় নির্বাচন করে সামনে এগুতে পারবেন;অথবা একটা বিষয় নির্বাচন করলেন; তার পর দেখলেন আপনার ভালো লাগে না, আপনি সহজেই অন্য বিষয়ে পরিবর্তন করতে পারবেন। তবে একটা বিষয় কে নির্বাচিত করে সামনে এগুলে ভালো; একটা বিষয় নিয়ে যে যত ঘাটবে সে তত ঐ বিষয় নিয়ে দক্ষ হতে পারবে; সংক্ষেপে বলতে গেলে, আপনি যদি গ্রাফিক্সের কাজ জেনে থাকেন তাহলে চেষ্টা করবেন সব সময় গ্রাফিক্স রিলেটেড কাজ করার জন্য; দক্ষ মানুষের স্থান সব সময়েই উপরের দিকে, এবার তা যে বিষয়েই হোক না কেন; আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এক জন ফ্রিল্যান্সারকে এক সাথে অনেক কিছুর কাজ করতে হয়; সাজতে হয় ওয়ান ম্যান আর্মি। যাই করুন না কেন, আপনার লক্ষ্য কিন্তু স্থির রাখতে হবে;

আমার কি কি শিখা উচিত?

আগে যে কোন একটা বিষয়ে দক্ষ হতে হবে; এরপর? এরপর অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলতে একটু সময় দিতে হবে; ঘাটাঘাটি করতে হবে; যারা অনেক দিন থেকে কাজ করে, তাদের প্রোফাইল দেখতে হবে; তাদের প্রোফাইল দেকে তাদের প্রোফাইলের মত নিজের প্রোফাইল সাজাতে হবে; এবং ইংরেজীতে একটু দক্ষ হতে হবে; এমন না যে ফ্লুয়েন্টলি আপনাকে কথা বলতে হবে বা লিখতে হবে; অন্তত একটি জব পোস্ট পড়ে কি কি করতে বলছে, কি কি করতে হবে এবং ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার মত ইংরেজী জ্ঞান থাকতে হবে;

আমি কোন সাইটে কাজ করা শুরু করব?

আপনি যদি কিছু কাজ জানেন, তাহলে নিচের যেকোন একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট খুলে ঐ মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আগে ভালো করে জানুন। প্রত্যেকটা মার্কেটপ্লেস এ নিজের প্রোফাইল সাজাতে হয়। প্রোফাইলে নিজে কি কি কাজ পারি তা যুক্ত করতে হয়। নিজে যেটা পারি, সেটা সত্যি পারি কিনা, তা জন্য অনলাইন পরীক্ষা দিতে হয়। এসব করতে পারলে বুঝতে পারবেন আপনি কাজ করার জন্য উপযুক্ত। এরপর কাজ পাওয়ার জন্য, কাজ করার জন্য বিড করতে থাকুন। যে কাজটি পারবেন বলে মনে হয় তাতে বিড করুন। ক্লায়েন্টকে সুন্দর একটা মেসেজ দিন। কাজ পেতে বেশি সময় লাগবে না। আমি এখানে কিছু মার্কেটপ্লেসের লিঙ্ক দিচ্ছি। এর বাহিরে আরো অনেক গুলো মার্কেটপ্লেস রয়েছে;

http://www.fiverr.com

http://www.upwork.com

http://www.freelancer.com

 

আমি মোটামুটি কাজ পারি, কিন্তু কি করব বুঝতে পারছি না?

কাজের জন্য বিড করুন, নিয়মিত করবেন; যে কাজটা আপনি পারবেন বলে আপনি কনফিডেন্ট; যদি না পারেন, তাহলে বিড করার পূর্বে আগে গুগলে সার্চ করে ঐ কাজটি সম্পর্কে আইডিয়া নিন; আপনি শিখে নিতে পারেন; এভাবে শিখতে শিখতে এক্সপার্ট হয়ে যেতে পারবেন; সুন্দর করে যদি আপনি জবের জন্য এপ্লিকেশন করার সময় মেসেজ দিয়ে থাকেন, কেন আপনি কাজটা করতে চান, কিভাবে আপনি কাজটা সম্পুর্ণ করবেন, তা বুঝিয়ে দিলে একটা না একটা এপলিকেশনের রিপ্লাই পাবেনই। আর রিপ্লাতে সাধারনত জিজ্ঞেস করা হয় কখন কাজটি আপনি শুরু করতে পারবেন, কত দিন সময় লাগবে ইত্যাদি। এগুলো সুন্দর মত বুঝিয়ে দিলে ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিবে;

 কাজ পারি, বিড করে যাচ্ছি কিন্তু কাজ পাচ্ছি না?

আপনি যদি নিয়মিত বিড করে থাকেন, তারপর ও কোন কাজ না পান তাহলে আপনার কভার লেটার টা একটু অন্যরকম ভাবে লেখার চেষ্টা করুন; ক্লায়নেটের জাগায় আপনাকে চিন্তা করুন; কিভাবে একজন এপ্লাই করলে আপনি তাকে হারায় করতেন। আশাকরি কাজ হবে;সবাই চায় অভিজ্ঞতা। আপনার কভার লেটারে আপনি নিজে শেখার সময় যে কাজ গুলো করেছেন, সেগুলো দিতে পারেন;

কভার লেটার লেখার নিয়ম

কভার লেখার নিয়ম বলতে আসলে কিছু না;বিশাল একটা মেসেজের থেকে সিম্পল, সরাসরি কাজের কথা দিয়ে কভার লেটার লিখলে সহজেই ক্লায়েন্টের আকর্ষন পাওয়া যায়; জব পোস্টটি পড়বেন, এরপর ক্লায়েন্ট কি কোন প্রশ্ন করেছে কিনা, সে গুলো কভার লেটারে উল্ল্যেখ করবেন; আপনার কোন প্রশ্ন আছে কিনা, সে প্রশ্ন করবেন; আপনি কিভাবে কাজটি সম্পুর্ণ করবেন তা লিখবেন। কেন আপনি জবটি কমপ্লিট করতে পারবেন, তা লিখবেন; এভাবেই পারফেক্ট কভার লেটার লিখে ফেলতে পারবেন;অন্য কাউকে ফলো না করে নিজের মনের থেকে যেটা লিখতে ইচ্ছে করবে তাই লিখবেন কভার লেটারে;

কাজ না করলে অভিজ্ঞতা কিভাবে হবে তাই না?

যদি প্রথমে কেউই কাজ দিতে না চায়, তাহলে ফ্রী কাজ করার চেষ্টা করুন;
টাকা কিভাবে পাবো? আশা করি আপনি কাজ পাবেন;যদি কাজ না পান, তাহলে হতাশ হবে না; নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন নিয়মিত; কাজ পান নাই বলে বসে থাকার কোন মানে হয় না; আর কাজ পেলে কাজ কমপ্লিট করার পর আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে; সেখান থেকে আপনি ব্যাঙ্কে ট্রন্সফার করতে পারবেন;  আপওয়ারক, ইল্যান্স ইত্যাদি ব্যাঙ্ক সাফোর্ট করে;অন্যান্য মার্কেটপ্লেস থেকে আপনি মানিবুকার্স বা এমন কোন সিস্টেমে টাকা আনতে পারবেন; টাকা রুজি করলে দেখবেন হাতে আসার অনেক গুলো পথ পেয়ে যাবেন;

কিভাবে টাকা হাতে পাবেন,

সে চিন্তা আপাতত না করলেও হবে; সবার আগে কিভাবে একটি জব কমপ্লিট করতে পারবেন, তা নিয়ে কাজ করতে থাকুন;কাজ কমপ্লিট করার পর টাকা ক্লায়েন্ট রিলিজ দেওয়ার পর আপনার মার্কেটপ্লেসের একাউণ্টে জমা হবে; এবং ঐখান থেকে সহজেই অনেক গুলো পথে আপনার নিজের হাতে টাকা নিয়ে আসতে পারবেন; পেপাল নেই, বা আপনার কার্ড নেই, এসব নিয়ে এখন চিন্তা না করলে হবে; এবং এসব নেই বলে কাজ করা বন্ধ করার কোন মানে হয় না; টাকা হাতে আনার জন্য আপনি মাস্টারকার্ডও ব্যবহার করতে পারেন; আপনাকে কার্ড দিবে; আপনি আপওয়ার্ক বা ফ্রিল্যান্সার থেকে কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন; এবং বাংলাদেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন;

কার্ডের জন্য ফ্রী আবেদন করার জন্য পেওনিয়ারের সাইটে গিয়ে সাইন আপ করুন;

নাম, ঠিকানা, ইমেইল, ইত্যাদি দেওয়ার সম একটু নির্ভুল ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করুন। এর পর আপনার ঠিকানায় কার্ড চলে আসবে। ফ্রি কার্ড। পরে যে কোন সময় কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করে একটিভ করতে পারবেন; আর একটিভ করার পর আপনি যে কোন মার্কেটপ্লেসে কার্ড যুক্ত করে কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন;

 

Read More: আইটি ম্যানেজার হিসেবে ক্যারিয়ার!

Comments (3)

  • Afsana Zaman

    December 31, 2020 - 8:40 am

    অনেক অজানা তথ্য ছিল।ধন্যবাদ।

Leave A Comment