Study LightsStudy Lights

Blog Details

  • Home
  • Blog
  • Blog
  • অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার হবে ক্যারিয়ার !

অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার হবে ক্যারিয়ার !

একজন অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের মাধ্যমে ওয়েব ও মোবাইল প্লাটফর্ম এবং নির্দিষ্ট অপারেটিং সিস্টেমের জন্য অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন। চ্যালেঞ্জিং এ খাতে কাজ করতে চাইলে আপনাকে কম সময়ের মধ্যে নতুন কিছু শেখায় দক্ষ হতে হবে।

এক নজরে একজন অ্যাপ ডেভেলপার

সাধারণ পদবী: অ্যাপ ডেভেলপার, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার
বিভাগ: তথ্যপ্রযুক্তি
প্রতিষ্ঠানের ধরন: সরকারি, বেসরকারি, প্রাইভেট ফার্ম/কোম্পানি
ক্যারিয়ারের ধরন: ফুল-টাইম, পার্ট-টাইম
লেভেল: এন্ট্রি, মিড, টপ
এন্ট্রি লেভেলে সম্ভাব্য অভিজ্ঞতা সীমা: ০ – ২ বছর
এন্ট্রি লেভে লে সম্ভাব্য গড় বেতন: ৳২৫,০০০ – ৳৩৫,০০০
এ ন্ট্রি লেভেলে সম্ভাব্য বয়স: প্রতিষ্ঠানসাপেক্ষ
মূল স্কিল: কোডিং, ক্রস প্লাটফর্ম অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট নিয়ে পরিষ্কার ধারণা
বিশেষ স্কিল: বিশ্লেষণী ক্ষমতা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা;

একজন অ্যাপ ডেভেলপারের কোন কোন দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?

প্রজেক্টের উপর টেকনিক্যাল জ্ঞানের ধরন নির্ভর করে। এরপরও সাধারণ উদাহরণ হিসাবে নিচের স্কিলগুলোর কথা বলা যায় –

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ল্যাঙ্গুয়েজ: HTML, CSS, JavaScript, jQuery

প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ: C++, C#, Java

অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (API): Android, Apple iOS, Windows

সাইবার সিকিউরিটি

গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) ডিজাইন

গিটহাব (GitHub)

নন-টেকনিক্যাল দক্ষতার মধ্যে দরকার –

সৃজনশীল উপায়ে ও যৌক্তিকভাবে সমস্যা সমাধানের দক্ষতা;

বিশ্লেষণী ক্ষমতা, যা খুঁটিনাটি বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণে সাহায্য করতে পারে;

নিজে নিজে কাজ করার পাশাপাশি অন্যদের সাথেও কাজ করার মানসিকতা থাকা;

বিভিন্ন ধরনের কাজ একসাথে সামলানোর দক্ষতা।

 

একজন অ্যাপ ডেভেলপার কোথায় কাজ করেন?

oসরকারি প্রতিষ্ঠানে বা প্রজেক্টে, যেমনঃ সরকারি সার্ভিস দেবার অ্যাপ্লিকেশন তৈরির প্রজেক্ট;

oবেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বা প্রজেক্টে;

oব্যাংক ও আর্থিক সেবার প্রতিষ্ঠানে;

oআইটি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে;

oআউটসোর্সিং ফার্মে;

oডিজিটাল প্রোডাক্ট/সার্ভিস প্রস্তুতকারী কোম্পানিতে;

একজন অ্যাপ ডেভেলপার কী ধরনের কাজ করেন?

  • অ্যাপ্লিকেশনের ফিচার ও অন্যান্য খুঁটিনাটি বিষয় (যেমন: অপারেটিং সিস্টেম) সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা;
  • সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ও অন্যান্য প্রযুক্তিগত দিক নির্ধারণ করা;
  • ডিজাইন অনুযায়ী কোডিংয়ের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশনের প্রাথমিক ভার্সন তৈরি করা ও তা পরীক্ষা করা;
  • অ্যাপ্লিকেশনের প্রাথমিক ভার্সনে কোন ভুল ধরা পড়লে তা ঠিক করা;
  • নির্দিষ্ট অপারেটিং সিস্টেমের জন্য অ্যাপ রিলিজ করার ব্যবস্থা নেয়া (যেমন: গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপ আপলোড দেয়া);

নিয়মিত অ্যাপ আপডেট করা;

 

Read More: ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসাবে ক্যারিয়ার!

Source: Google

Leave A Comment